উঠতি বয়সী তরুণদের কাছে আধুনিক ডিজাইনের ‘বার্মিজ চাকু’র কদর সব-সময়ই বেশ জনপ্রিয়। অত্যন্ত ধারালো এবং বহনে সহজ হওয়ায় যে কাউকে ঘায়েল করতে এই চাকুর গুরুত্ব দুর্বৃত্তদের কাছে অপরিসীম। শুধুমাত্র ভয়ংকর এই চাকু’র আঘাতে গেল বছর বগুড়ায় প্রাণ হারিয়েছে অর্ধশতাধিক মানুষ । আর জখম হয়েছে শতাধীক।
পাড়া-কিংবা মহল্লায় বিভিন্ন পুলিশী অভিযান যেন কোনই কাজে আসছে না আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায়, কেননা অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই হাতে পাওয়া যাচ্ছে এই ধারালো অস্ত্র।
করোনা কালীন সময় থেকে কিশোররা অতিরিক্ত অনলাইনে আসক্ত হয়ে পড়ে এবং সেখানে থেকেই এই অসাদুপায় অবলম্বনের সূত্রপাত মনে করেন এই মনোবিদ।পাশাপাশি কিশোরদের টাকার উৎসও খুজে বের করতে বলেন তিনি।
পুলিশ বিভিন্ন সময় আভিযানিক তৎপরতার মধ্য দিয়ে দোকানে দোকানে এসব দেশিয় অস্ত্র বিক্রি বন্ধ এবং চাকুসহ আসামি আটক করেলেও ব্যবহার কমেনি একটুও। তাই এবার অনলাইনে নজর রেখেছে প্রশাসন।
বগুড়ায় গেল বছর খুনের ঘটনা ঘটেছে ৯০ টির উপরে, যার বেশির ভাগ ছুরির আঘাতে। খুব শীঘ্রই অনলাইনে বার্মিজ চাকু’র এই সহজলভ্যতা দিকে নজর দিবেন সরকার!এমনটাই প্রত্যাশা সুশীল সমাজের।